রাজধানীর পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে এক নারীর টয়লেট ব্যবহার গোপেনে মোবাইল ফোনে ভিডিও কথা স্বীকার করেছে ওই প্রতিষ্ঠানের কর্মী হাসিবুর রহমান সুমন। দু’দিনের রিমান্ডের প্রথম দিন রোববার সে ঘটনার কথা স্বীকার করে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গত শনিবার সকালে ওই রোগী পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের এক নারী চিকিৎসকের পরামর্শে টয়লেটে ঢুকে প্রস্রাবের নমুনা দেওয়ার সময় ওই যুবক তা নিজের মোবাইল ফোনে গোপনে ধারণ করে। এরপর রোগীর স্বজনরা তাকে ধরে পুলিশের হাতে দেয়। সুমন ধানমণ্ডিতে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের টেলিফোন অপারেটর। ঘটনার পর কর্তৃপক্ষ তাকে চাকরিচ্যুত করে।
ধানমণ্ডি থানার পরিদর্শক (তদন্ত) হেলাল উদ্দিন জানান, সুমনের বিরুদ্ধে শনিবারই থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা করে দুই দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। সে জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার কথা স্বীকার করেছে। তার মোবাইলে এক মিনিটের বেশি সময় ধরে ধারণ করা আপত্তিকর ফুটেজ পাওয়া গেছে। রিমান্ড শেষ হলে মঙ্গলবার তাকে আদালতে হাজির করা হবে।
পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে সুমন দাবি করেছে, হঠাৎ করেই সে অপকর্ম করেছে। তবে সে পর্নোগ্রাফি চক্রের সদস্য কি-না, তা যাচাই করা হচ্ছে। পাশাপাশি ওই ঘটনায় পপুলার ডায়াগনস্টিক কর্তৃপক্ষের কোনো অব্যবস্থাপনা ছিল কি-না, তাও তদন্ত করা হচ্ছে।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment