শুক্রবার ফ্রেসনোর একটি আদালত ৪১ বছর বয়সী ওই ব্যক্তিকে সাজা দেন। তবে ভুক্তভোগীর পরিচয় প্রকাশের শংকায় বাবার নাম প্রকাশ করেনি বার্তাসংস্থা এপি।
রায় ঘোষণার সময় আদালতের বিচারক এডওয়ার্ড সারকিসিয়ান জুনিয়র বলেন, ওই ব্যক্তি 'সমাজের জন্য মারাত্মক বিপজ্জনক'।
তিনি বলেন, কৃতকর্মের জন্য দোষী ব্যক্তির কোনো অনুশোচনা নেই। উল্টো তিনি এ কাজের জন্য মেয়েকে দায়ী করেছেন।
আদালতের কৌঁসুলি নিকোল গ্যালস্টান বলেন, কিশোরী মেয়েটি পারিবারিক এক বন্ধুর মাধ্যমে প্রথম যৌন হেনস্তার শিকার হয়। সে ঘটনার পর মেয়েটিকে সুরক্ষার পরিবর্তে বাবা তাকে 'ভোগের সম্পত্তি' বানিয়েছেন।
তিনি জানান, ২০০৯ সালের মে থেকে ২০১৩ সালের মে পর্যন্ত কিশোরী মেয়েটিকে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার ধর্ষণ করেছেন তার বাবা।
বর্তমানে ২৩ বছর বয়সী মেয়েটি বলেন, 'বাবা যখন হেনস্তা করে, তখন আমি ছোট ছিলাম। কোনো প্রতিরোধ করার ক্ষমতা আমার ছিল না, বলার কিছু ছিল না।'
No comments:
Post a Comment