নেইমারকে দলে পেতে চান? ব্রাজিলিয়ান এই জাদুকরকে দেখতে চান প্রিয় দলের জার্সিতে? খুব বেশি কিছু করতে হবে না। শুধু পকেট থেকে খসাতে হবে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কের অর্থ। অঙ্কটা তাঁর ক্লাব বার্সেলোনাই জানিয়ে দিয়েছে, ২২২ মিলিয়ন ইউরো। বাংলাদেশি মুদ্রায় যেটি ‘মাত্র’ দুই হাজার ৩৫ কোটি ৭৪ লাখ টাকা।
২০১৩-১৪ মৌসুমে বার্সেলোনায় যোগ দিয়েছিলেন নেইমার। তাঁকে দলে টানতে চেষ্টা চালিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদও। কদিন আগেই রিয়াল সভাপতি বলেছেন, তাঁদের সঙ্গে মেডিকেল পরীক্ষাও হয়ে গিয়েছিল নেইমারের। কিন্তু শেষ মুহূর্তে বার্সায় নাম লেখান সান্তোসে ক্যারিয়ার শুরু করা ফরোয়ার্ড।
বার্সেলোনা কিন্তু এখনো নিশ্চিন্ত নয় নেইমারকে নিয়ে। বাজারে গুঞ্জন, রিয়াল এখনো পেতে চায় তাঁকে। প্যারিস সেন্ট জার্মেইও (পিএসজি) থলেভর্তি টাকা নিয়ে প্রস্তুত তাঁকে দলে টানতে।
বার্সেলোনা সে কারণেই নেইমারের ‘রিলিজ ক্লজ’ দিন দিন বাড়িয়েই যাচ্ছে। গত বছর নেইমারের রিলিজ ক্লজ ছিল ১৯০ মিলিয়ন ইউরো। অর্থাৎ রিয়াল কিংবা পিএসজি যদি নেইমারকে দলে আনতে রাজি করতে পারে, তবে বার্সার অনুমতি ছাড়া তাঁকে কিনতে এই পরিমাণ অর্থ দিতে হবে সম্ভাব্য ক্লাবগুলোকে। লুইস ফিগোকে দলে টানতে এ চালই চেলেছিলেন ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ। ফিগোর তুলনায় নেইমারের ক্লজ পাঁচ গুণ বেশি হওয়ার পরও স্বস্তি পাচ্ছিল না বার্সেলোনা। কারণ, নেইমারকে নিতে এমন অর্থ দিতেও নাকি রাজি পিএসজি!
তাই নতুন চুক্তিতে গত অক্টোবরে সেটা বাড়িয়ে ২০০ মিলিয়ন ইউরো করা হয়েছিল। চুক্তিতে আরও বলা হয়েছিল, সেটা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও বাড়তে থাকবে। সে শর্ত অনুযায়ীই, আজ ১ জুলাই নেইমারের রিলিজ ক্লজ ২২২ মিলিয়ন ইউরো হয়েছে। সেটি এক বছর পরই হয়ে যাবে ২৫০ মিলিয়ন ইউরো! মেসিকে কিনতে হলেও এ অর্থ দিতে হবে অন্য ক্লাবগুলোকে। এ অঙ্ক আসলে কতটা বড়, সেটা বুঝিয়ে দিচ্ছে দলবদলের বাজারের বর্তমান বিশ্ব রেকর্ড। পল পগবাকে দলে টানতে গত বছর ইউনাইটেড খরচ করেছিল ১০৫ মিলিয়ন ইউরো। নেইমারের বর্তমান ক্লজ এর দ্বিগুণেরও বেশি।
তবে রিলিজ ক্লজের দিক থেকে সবার শীর্ষে যিনি আছেন, তাঁকে ছুঁতে অনেক দূর যেতে হবে নেইমারকে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য এক বিলিয়ন ইউরোর ক্লজ দিয়ে রেখেছে রিয়াল!
বার্সেলোনা কিন্তু এখনো নিশ্চিন্ত নয় নেইমারকে নিয়ে। বাজারে গুঞ্জন, রিয়াল এখনো পেতে চায় তাঁকে। প্যারিস সেন্ট জার্মেইও (পিএসজি) থলেভর্তি টাকা নিয়ে প্রস্তুত তাঁকে দলে টানতে।
বার্সেলোনা সে কারণেই নেইমারের ‘রিলিজ ক্লজ’ দিন দিন বাড়িয়েই যাচ্ছে। গত বছর নেইমারের রিলিজ ক্লজ ছিল ১৯০ মিলিয়ন ইউরো। অর্থাৎ রিয়াল কিংবা পিএসজি যদি নেইমারকে দলে আনতে রাজি করতে পারে, তবে বার্সার অনুমতি ছাড়া তাঁকে কিনতে এই পরিমাণ অর্থ দিতে হবে সম্ভাব্য ক্লাবগুলোকে। লুইস ফিগোকে দলে টানতে এ চালই চেলেছিলেন ফ্লোরেন্তিনো পেরেজ। ফিগোর তুলনায় নেইমারের ক্লজ পাঁচ গুণ বেশি হওয়ার পরও স্বস্তি পাচ্ছিল না বার্সেলোনা। কারণ, নেইমারকে নিতে এমন অর্থ দিতেও নাকি রাজি পিএসজি!
তাই নতুন চুক্তিতে গত অক্টোবরে সেটা বাড়িয়ে ২০০ মিলিয়ন ইউরো করা হয়েছিল। চুক্তিতে আরও বলা হয়েছিল, সেটা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে আরও বাড়তে থাকবে। সে শর্ত অনুযায়ীই, আজ ১ জুলাই নেইমারের রিলিজ ক্লজ ২২২ মিলিয়ন ইউরো হয়েছে। সেটি এক বছর পরই হয়ে যাবে ২৫০ মিলিয়ন ইউরো! মেসিকে কিনতে হলেও এ অর্থ দিতে হবে অন্য ক্লাবগুলোকে। এ অঙ্ক আসলে কতটা বড়, সেটা বুঝিয়ে দিচ্ছে দলবদলের বাজারের বর্তমান বিশ্ব রেকর্ড। পল পগবাকে দলে টানতে গত বছর ইউনাইটেড খরচ করেছিল ১০৫ মিলিয়ন ইউরো। নেইমারের বর্তমান ক্লজ এর দ্বিগুণেরও বেশি।
তবে রিলিজ ক্লজের দিক থেকে সবার শীর্ষে যিনি আছেন, তাঁকে ছুঁতে অনেক দূর যেতে হবে নেইমারকে। ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর জন্য এক বিলিয়ন ইউরোর ক্লজ দিয়ে রেখেছে রিয়াল!
No comments:
Post a Comment