ব্রাজিলের রাজধানী ব্রাসিলিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪২তম শাহাদত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে দূতাবাসের চ্যান্সারি ভবনে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
১৫ আগস্ট সকালে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত করার মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। ব্রাজিলে বাংলাদেশ দূতাবাসের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স (সিডিএ) নাহিদা রহমান সুমনা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেন। এ সময় ব্রাজিলে নিযুক্ত চিলি ও বলিভিয়ার রাষ্ট্রদূত, বাংলাদেশ অ্যাম্বাসি ম্যাগাজিনের সম্পাদক, প্রবাসী বাংলাদেশিসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। পরে দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ এইচ মাহমুদ আলীর দেওয়া বাণী পাঠ করে শোনানো হয়।
নাহিদা রহমান সুমনার সঙ্গে অতিথিরাএরপর জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে সংক্ষিপ্ত আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এতে নাহিদা রহমান সুমনা বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও নেতৃত্বের বিষয়ে আলোকপাত করেন। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টকে জাতির ইতিহাসের সবচেয়ে কলঙ্কজনক অধ্যায় হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শুধু স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের স্থপতিই নন, তিনি পুরো বাঙালি জাতির আত্মপরিচয়ের ভিতটি রচনা করে দিয়েছেন। তিনি বাংলাদেশকে এমন একটি সংবিধান উপহার দিয়েছেন, যেখানে শ্রেণি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে সব নাগরিকের সমানাধিকার নিশ্চিত করা হয়েছে।
সংক্ষিপ্ত আলোচনার পর বঙ্গবন্ধুর জীবন ও তাঁর রাজনৈতিক সংগ্রামের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতাবাসের প্রথম সচিব ও চ্যান্সারি প্রধান কৃতি চাকমা। বিজ্ঞপ্তি
সংক্ষিপ্ত আলোচনার পর বঙ্গবন্ধুর জীবন ও তাঁর রাজনৈতিক সংগ্রামের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন দূতাবাসের প্রথম সচিব ও চ্যান্সারি প্রধান কৃতি চাকমা। বিজ্ঞপ্তি
No comments:
Post a Comment