পেটের সমস্যাগুলোর মধ্যে গ্যাসের সমস্যা একটি অন্যতম। গ্যাসের সমস্যা বাঙালির কাছে নতুন কিছু নয়। কমবেশি সকলেরই এই সমস্যা আছে বা মাঝে মধ্যেই হয়। কিন্তু হেলাফেলা করলে তা মারাত্মক হতে পারে। তাই এই সমস্যা কিভাবে হয়, কিভাবে দূর করা যায় এসব নিয়ে রাইল ৫টি তথ্য-
১. রসুনঃ
রসুন খাওয়ার পরে অনেকেরই গ্যাসের সমস্যা হয়। রসুনের মধ্যে প্রচুর স্বাস্থ্যকর উপাদান রয়েছে। তাই গ্যাস হবে ভেবে রসুনকে এড়িয়ে যাবেন না। রসুন রান্না করে খান, কাঁচা খাবেন না। তাহলে গ্যাসের ভয় নেই।
রসুন খাওয়ার পরে অনেকেরই গ্যাসের সমস্যা হয়। রসুনের মধ্যে প্রচুর স্বাস্থ্যকর উপাদান রয়েছে। তাই গ্যাস হবে ভেবে রসুনকে এড়িয়ে যাবেন না। রসুন রান্না করে খান, কাঁচা খাবেন না। তাহলে গ্যাসের ভয় নেই।
২. মটরশুঁটিঃ
শীতের সবজি মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রোটিন, ফাইবার। তবে কখনও কখনও পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে। গ্যাস থেকে রেহাই পেতে রান্নার আগে সারা রাত মটরশুঁটি পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর রান্না করে খেলে সহজে হজম হবে।
শীতের সবজি মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রোটিন, ফাইবার। তবে কখনও কখনও পেটে গ্যাস তৈরি করতে পারে। গ্যাস থেকে রেহাই পেতে রান্নার আগে সারা রাত মটরশুঁটি পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর রান্না করে খেলে সহজে হজম হবে।
৩. পেঁয়াজঃ
কাঁচা পেঁয়াজ খেলে অনেকেরই গ্যাসের সমস্যা হয়। তবে রান্নার পরে পেঁয়াজ খেলে সমস্যা হয় না।
কাঁচা পেঁয়াজ খেলে অনেকেরই গ্যাসের সমস্যা হয়। তবে রান্নার পরে পেঁয়াজ খেলে সমস্যা হয় না।
৪. বাঁধাকপিঃ
গ্যাসের সমস্যা তৈরি করতে বাঁধাকপি এক নম্বরে। তবে ফাইবার, আয়রন, ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার এটি। কিন্তু যাদের সহ্য হবে না তাদের না খাওয়াই ভাল। তার বদলে শসা, পালং শাক ইত্যাদি খেলে একই উপকার মেলে।
গ্যাসের সমস্যা তৈরি করতে বাঁধাকপি এক নম্বরে। তবে ফাইবার, আয়রন, ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ খাবার এটি। কিন্তু যাদের সহ্য হবে না তাদের না খাওয়াই ভাল। তার বদলে শসা, পালং শাক ইত্যাদি খেলে একই উপকার মেলে।
৫. দুগ্ধ-জাতীয় খাবারঃ
দুধ এবং দুগ্ধ জাতীয় খাবার যেমন পনির, দই, মাখন এগুলি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। তবে অনেকের ক্ষেত্রেই এই খাবারগুলো পেটে গ্যাস তৈরি করে। বিকল্প হিসেবে নারকেলের দুধ, বাদামের দুধ, সয়াবিনের দুধ খাওয়া যেতে পারে।
দুধ এবং দুগ্ধ জাতীয় খাবার যেমন পনির, দই, মাখন এগুলি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারি। তবে অনেকের ক্ষেত্রেই এই খাবারগুলো পেটে গ্যাস তৈরি করে। বিকল্প হিসেবে নারকেলের দুধ, বাদামের দুধ, সয়াবিনের দুধ খাওয়া যেতে পারে।


No comments:
Post a Comment