এজন্য তাকে অনেক কষ্ট বিশেষ করে পুলিশের হাতে নির্যাতনের শিকার হতে হয়। সালমান খানকে ভারতের গোয়েন্দাদের এজেন্ট মনে করে পাকিস্তানের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
সিনেমার ওই ভাইজানের সঙ্গে বাস্তবের এক ভাইজানের পরিচয় পাওয়া গেছে। এমন ঘটনা ঘটেছে পঞ্জাবের মাসকিন নগরে।
এদিকে, দিনের আলো নিভে আসায়, গ্রামপ্রধান তাকে নিজের বাড়িতে নিয়ে যান। পরদিন, নেহার দেখানো রাস্তায় সারাদিন ঘোরাঘুরি করেও তার বাড়ি খুঁজে বের করা যায়নি। অগত্যা পুলিশের সাহায্য নিয়ে, তিন দিনের মাথায় নেহাকে তার মা-বাবার হাতে তুলে দিতে সক্ষম হন কাশ্মিরী লাল।
নিতান্ত কাকতালীয় হলেও, এই ঘটনা যেন ‘বজরঙ্গি ভাইজান’-কে মনে করিয়ে দেয়। সিনেমার সেই ফুটফুটে ‘মুন্নি’র মতো নেহাও মূক-বধির। এই তথ্য জানিয়েছেন তার বাবা।


No comments:
Post a Comment